1. ঠান্ডা-সর্দিতে প্রাকৃতিক স্বস্তি
2.ঘুমের মান উন্নত করে
3.রক্তসঞ্চালন বৃদ্ধি করে যা বাচ্চার শক্তি ও বৃদ্ধি সহায়ক।
4.হাড় ও পেশির গঠন মজবুত করে
5.কফের সমস্যা কমায় এবং আরাম দেয়।
6. মসৃণ মাসাজের মাধ্যমে ত্বক হয়ে ওঠে একদম কোমল ও স্নিগ্ধ।
7. মানসিক প্রশান্তি এনে দেয়, আর স্নায়ুতন্ত্রে শিথিলতা তৈরি করে।












